অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে মিথ্যাবাদী ধরার কৌশল !
••মিথ্যা বলার সময় মানুষ কি করে ?
যখন মানুষ মিথ্যা বলতে থাকে, তখন তার শারীরিক অঙ্গভঙ্গিতে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে।
ডেইলি মিরর জানিয়েছে, মার্ক বৌটন নামে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের এক এজেন্ট মিথ্যাবাদী ধরার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল তাদের জানায়।
বৌটন মনে করেন, মানুষের অঙ্গভঙ্গির পরিবর্তনগুলো খেয়াল করলে খুব সহজেই ধরা যায় ব্যক্তি মিথ্যা বলছে।
সাবেক এই এফবিআই এজেন্টের মতে, চেহারায় কিছু পরিবর্তন উঠে আসে যার মাধ্যমে বুঝতে পারা সহজ হয় ব্যক্তি সত্য নাকি মিথ্যা বলছেন।
মার্ক বৌটন একটি ওয়েবসাইটে লিখেছেন, ‘আমি ৩০ বছর যাবৎ এফবিআইয়ের এজেন্ট ছিলাম এবং যখন অপরাধীরা মিথ্যা বলত তখন তাদের স্বভাব দেখতাম । আমি মানুষের অঙ্গভঙ্গি, চেহারার পরিবর্তন নিয়েও গবেষণা করেছি।’
তার ব্যাখ্যা অনুযায়ী মানুষের মিথ্যা বলার সময় এই পরিবর্তন হয় নার্ভাস থাকা এবং শরীরে কিছু কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের কারণে।
::::মানুষের চেহারা এবং অঙ্গভঙ্গিতে যেসব পরিবর্তন হতে পারে::::
- কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের কারণে মিথ্যা বলার সময় মানুষের চুলকানি অনুভত হয়। যদি কথা বলার সময় ব্যক্তিটি তার নাক অথবা ঘাড়ে চুলকায় তবে বুঝতে হবে সে মিথ্যা বলছে।
- মুখ শুকিয়ে যাবে। এই পরিবর্তনও বেশ লক্ষণীয় হয়ে থাকে।
- লালা উৎপন্ন হবে প্রচুর পরিমানে। তাই কথা বলার সময় বেশিরভাগ সময় তাকে কাশি দিতে দেখা যাবে অথবা জিহ্বা দিয়ে ঠোট পরিষ্কার করতে দেখা যাবে।
-ঠোট চাবাতে পারে।
-চোখ ঘন ঘন উপর-নিচ, ডান-বাম হতে দেখা যাবে।
- যদি স্বাভাবিকের চাইতে বেশি চোখের পলক ফেলে তবেও অনুমান করা যায় ব্যক্তি মিথ্যা বলছে।
••মিথ্যা বলার সময় মানুষ কি করে ?
যখন মানুষ মিথ্যা বলতে থাকে, তখন তার শারীরিক অঙ্গভঙ্গিতে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে।
ডেইলি মিরর জানিয়েছে, মার্ক বৌটন নামে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের এক এজেন্ট মিথ্যাবাদী ধরার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল তাদের জানায়।
বৌটন মনে করেন, মানুষের অঙ্গভঙ্গির পরিবর্তনগুলো খেয়াল করলে খুব সহজেই ধরা যায় ব্যক্তি মিথ্যা বলছে।
সাবেক এই এফবিআই এজেন্টের মতে, চেহারায় কিছু পরিবর্তন উঠে আসে যার মাধ্যমে বুঝতে পারা সহজ হয় ব্যক্তি সত্য নাকি মিথ্যা বলছেন।
মার্ক বৌটন একটি ওয়েবসাইটে লিখেছেন, ‘আমি ৩০ বছর যাবৎ এফবিআইয়ের এজেন্ট ছিলাম এবং যখন অপরাধীরা মিথ্যা বলত তখন তাদের স্বভাব দেখতাম । আমি মানুষের অঙ্গভঙ্গি, চেহারার পরিবর্তন নিয়েও গবেষণা করেছি।’
তার ব্যাখ্যা অনুযায়ী মানুষের মিথ্যা বলার সময় এই পরিবর্তন হয় নার্ভাস থাকা এবং শরীরে কিছু কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের কারণে।
::::মানুষের চেহারা এবং অঙ্গভঙ্গিতে যেসব পরিবর্তন হতে পারে::::
- কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের কারণে মিথ্যা বলার সময় মানুষের চুলকানি অনুভত হয়। যদি কথা বলার সময় ব্যক্তিটি তার নাক অথবা ঘাড়ে চুলকায় তবে বুঝতে হবে সে মিথ্যা বলছে।
- মুখ শুকিয়ে যাবে। এই পরিবর্তনও বেশ লক্ষণীয় হয়ে থাকে।
- লালা উৎপন্ন হবে প্রচুর পরিমানে। তাই কথা বলার সময় বেশিরভাগ সময় তাকে কাশি দিতে দেখা যাবে অথবা জিহ্বা দিয়ে ঠোট পরিষ্কার করতে দেখা যাবে।
-ঠোট চাবাতে পারে।
-চোখ ঘন ঘন উপর-নিচ, ডান-বাম হতে দেখা যাবে।
- যদি স্বাভাবিকের চাইতে বেশি চোখের পলক ফেলে তবেও অনুমান করা যায় ব্যক্তি মিথ্যা বলছে।
VALO LAGLO....!!
উত্তরমুছুন