মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
শুক্রবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
বুধবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
সোমবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে মিথ্যাবাদী ধরার কৌশল !
অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে মিথ্যাবাদী ধরার কৌশল !
••মিথ্যা বলার সময় মানুষ কি করে ?
যখন মানুষ মিথ্যা বলতে থাকে, তখন তার শারীরিক অঙ্গভঙ্গিতে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে।
ডেইলি মিরর জানিয়েছে, মার্ক বৌটন নামে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের এক এজেন্ট মিথ্যাবাদী ধরার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল তাদের জানায়।
বৌটন মনে করেন, মানুষের অঙ্গভঙ্গির পরিবর্তনগুলো খেয়াল করলে খুব সহজেই ধরা যায় ব্যক্তি মিথ্যা বলছে।
সাবেক এই এফবিআই এজেন্টের মতে, চেহারায় কিছু পরিবর্তন উঠে আসে যার মাধ্যমে বুঝতে পারা সহজ হয় ব্যক্তি সত্য নাকি মিথ্যা বলছেন।
মার্ক বৌটন একটি ওয়েবসাইটে লিখেছেন, ‘আমি ৩০ বছর যাবৎ এফবিআইয়ের এজেন্ট ছিলাম এবং যখন অপরাধীরা মিথ্যা বলত তখন তাদের স্বভাব দেখতাম । আমি মানুষের অঙ্গভঙ্গি, চেহারার পরিবর্তন নিয়েও গবেষণা করেছি।’
তার ব্যাখ্যা অনুযায়ী মানুষের মিথ্যা বলার সময় এই পরিবর্তন হয় নার্ভাস থাকা এবং শরীরে কিছু কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের কারণে।
::::মানুষের চেহারা এবং অঙ্গভঙ্গিতে যেসব পরিবর্তন হতে পারে::::
- কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের কারণে মিথ্যা বলার সময় মানুষের চুলকানি অনুভত হয়। যদি কথা বলার সময় ব্যক্তিটি তার নাক অথবা ঘাড়ে চুলকায় তবে বুঝতে হবে সে মিথ্যা বলছে।
- মুখ শুকিয়ে যাবে। এই পরিবর্তনও বেশ লক্ষণীয় হয়ে থাকে।
- লালা উৎপন্ন হবে প্রচুর পরিমানে। তাই কথা বলার সময় বেশিরভাগ সময় তাকে কাশি দিতে দেখা যাবে অথবা জিহ্বা দিয়ে ঠোট পরিষ্কার করতে দেখা যাবে।
-ঠোট চাবাতে পারে।
-চোখ ঘন ঘন উপর-নিচ, ডান-বাম হতে দেখা যাবে।
- যদি স্বাভাবিকের চাইতে বেশি চোখের পলক ফেলে তবেও অনুমান করা যায় ব্যক্তি মিথ্যা বলছে।
••মিথ্যা বলার সময় মানুষ কি করে ?
যখন মানুষ মিথ্যা বলতে থাকে, তখন তার শারীরিক অঙ্গভঙ্গিতে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে।
ডেইলি মিরর জানিয়েছে, মার্ক বৌটন নামে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের এক এজেন্ট মিথ্যাবাদী ধরার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল তাদের জানায়।
বৌটন মনে করেন, মানুষের অঙ্গভঙ্গির পরিবর্তনগুলো খেয়াল করলে খুব সহজেই ধরা যায় ব্যক্তি মিথ্যা বলছে।
সাবেক এই এফবিআই এজেন্টের মতে, চেহারায় কিছু পরিবর্তন উঠে আসে যার মাধ্যমে বুঝতে পারা সহজ হয় ব্যক্তি সত্য নাকি মিথ্যা বলছেন।
মার্ক বৌটন একটি ওয়েবসাইটে লিখেছেন, ‘আমি ৩০ বছর যাবৎ এফবিআইয়ের এজেন্ট ছিলাম এবং যখন অপরাধীরা মিথ্যা বলত তখন তাদের স্বভাব দেখতাম । আমি মানুষের অঙ্গভঙ্গি, চেহারার পরিবর্তন নিয়েও গবেষণা করেছি।’
তার ব্যাখ্যা অনুযায়ী মানুষের মিথ্যা বলার সময় এই পরিবর্তন হয় নার্ভাস থাকা এবং শরীরে কিছু কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের কারণে।
::::মানুষের চেহারা এবং অঙ্গভঙ্গিতে যেসব পরিবর্তন হতে পারে::::
- কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের কারণে মিথ্যা বলার সময় মানুষের চুলকানি অনুভত হয়। যদি কথা বলার সময় ব্যক্তিটি তার নাক অথবা ঘাড়ে চুলকায় তবে বুঝতে হবে সে মিথ্যা বলছে।
- মুখ শুকিয়ে যাবে। এই পরিবর্তনও বেশ লক্ষণীয় হয়ে থাকে।
- লালা উৎপন্ন হবে প্রচুর পরিমানে। তাই কথা বলার সময় বেশিরভাগ সময় তাকে কাশি দিতে দেখা যাবে অথবা জিহ্বা দিয়ে ঠোট পরিষ্কার করতে দেখা যাবে।
-ঠোট চাবাতে পারে।
-চোখ ঘন ঘন উপর-নিচ, ডান-বাম হতে দেখা যাবে।
- যদি স্বাভাবিকের চাইতে বেশি চোখের পলক ফেলে তবেও অনুমান করা যায় ব্যক্তি মিথ্যা বলছে।
:জিকায় আক্রান্ত হতে পারে ত্রিশ-চল্লিশ লাখ মানুষ:
আগামী এক বছরে উত্তর এবং দক্ষিণ অ্যামেরিকার দেশগুলোতে জিকা ভাইরাসে ত্রিশ থেকে চল্লিশ লাখ পর্যন্ত মানুষ আক্রান্ত হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
এর আগে বিস্ফোরকের মতো ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সতর্কতা জারি করে সংস্থাটি।
এদিকে, আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি জানিয়েছে, অগাস্টে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিতব্য অলিম্পিক গেমসের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের জিকা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে সব রকম চেষ্টাই করবে সংস্থাটি।
বলা হচ্ছে জিকা ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হলে তার কোনও চিকিৎসা নেই, প্রতিষেধকও নেই।
অথচ উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার কুড়িটিরও বেশী দেশে দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়েছে এই রোগ।
এমন প্রেক্ষাপটে করনীয় ঠিক করতে সোমবার জেনেভায় জরুরী বৈঠক ডেকেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান মার্গারেট চ্যান।
চিকিৎসকেরা বলছেন, মশা-বাহিত জিকা ভাইরাসে গর্ভবতী মায়েরা আক্রান্ত হলে শিশু বিকৃত মস্তিষ্ক নিয়ে জন্মাতে পারে!
মিস চ্যান বলেছেন বিষয়টি অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং প্রচণ্ড অনিশ্চয়তাও রয়েছে এনিয়ে।
আমাদের খুব দ্রুত কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতে হবে।
সোমবারের বৈঠকে আমি চাইব আক্রান্ত হলে মানুষ কি করবে এবং যেসব জায়গায় এ রোগের সংক্রমণ হবে সেসব জায়গায় সহায়তা পাঠানোর সুপারিশ ঐ কমিটি জরুরী ভিত্তিতে করবে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, মশা-বাহিত জিকা ভাইরাস দ্বারা গর্ভবতী মায়েরা আক্রান্ত হলে শিশু বিকৃত মস্তিষ্ক নিয়ে জন্মাতে পারে।
কিন্তু তার কোন উপসর্গ আগে থেকে দেখা যাবে না।
ফলে গত কয়েকদিন ধরেই বিশ্বজুড়ে এক আতঙ্কের নামে পরিণত হয়েছে জিকা ভাইরাস।
কিন্তু গবেষকেরা বলছেন, ব্যাবহারের উপযোগী একটি প্রতিষেধক তৈরি করে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে দশ বছরেরও বেশি সময় লাগতে পারে।
যদিও যুক্তরাষ্ট্র বলছে, এ বছরের শেষ নাগাদ তারা মানুষের ওপর পরীক্ষা চালানোর জন্য একটি প্রতিষেধক প্রস্তুত করতে পারবে।
জিকা ভাইরাসের বিস্তার ও তা ঠেকানোর উপায় নিয়ে ঠিক এই মূহুর্তে কিভাবে দক্ষিণ অ্যামেরিকার দেশগুলোর স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা একটি বৈঠক করছেন।
এর আগে বিস্ফোরকের মতো ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সতর্কতা জারি করে সংস্থাটি।
এদিকে, আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি জানিয়েছে, অগাস্টে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিতব্য অলিম্পিক গেমসের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের জিকা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে সব রকম চেষ্টাই করবে সংস্থাটি।
বলা হচ্ছে জিকা ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হলে তার কোনও চিকিৎসা নেই, প্রতিষেধকও নেই।
অথচ উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার কুড়িটিরও বেশী দেশে দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়েছে এই রোগ।
এমন প্রেক্ষাপটে করনীয় ঠিক করতে সোমবার জেনেভায় জরুরী বৈঠক ডেকেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান মার্গারেট চ্যান।
চিকিৎসকেরা বলছেন, মশা-বাহিত জিকা ভাইরাসে গর্ভবতী মায়েরা আক্রান্ত হলে শিশু বিকৃত মস্তিষ্ক নিয়ে জন্মাতে পারে!
মিস চ্যান বলেছেন বিষয়টি অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং প্রচণ্ড অনিশ্চয়তাও রয়েছে এনিয়ে।
আমাদের খুব দ্রুত কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতে হবে।
সোমবারের বৈঠকে আমি চাইব আক্রান্ত হলে মানুষ কি করবে এবং যেসব জায়গায় এ রোগের সংক্রমণ হবে সেসব জায়গায় সহায়তা পাঠানোর সুপারিশ ঐ কমিটি জরুরী ভিত্তিতে করবে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, মশা-বাহিত জিকা ভাইরাস দ্বারা গর্ভবতী মায়েরা আক্রান্ত হলে শিশু বিকৃত মস্তিষ্ক নিয়ে জন্মাতে পারে।
কিন্তু তার কোন উপসর্গ আগে থেকে দেখা যাবে না।
ফলে গত কয়েকদিন ধরেই বিশ্বজুড়ে এক আতঙ্কের নামে পরিণত হয়েছে জিকা ভাইরাস।
কিন্তু গবেষকেরা বলছেন, ব্যাবহারের উপযোগী একটি প্রতিষেধক তৈরি করে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে দশ বছরেরও বেশি সময় লাগতে পারে।
যদিও যুক্তরাষ্ট্র বলছে, এ বছরের শেষ নাগাদ তারা মানুষের ওপর পরীক্ষা চালানোর জন্য একটি প্রতিষেধক প্রস্তুত করতে পারবে।
জিকা ভাইরাসের বিস্তার ও তা ঠেকানোর উপায় নিয়ে ঠিক এই মূহুর্তে কিভাবে দক্ষিণ অ্যামেরিকার দেশগুলোর স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা একটি বৈঠক করছেন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)